গরুপাচারের টাকা কোথায়, কীভাবে পৌঁছত? এবার তার হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছে সিবিআই। সূত্রের খবর, বীরভূমের মণ্ডল পরিবারের বিভিন্ন কোম্পানির ব্যালান্স শিট খতিয়ে দেখে জানা গেছে, মর্টগেজ ছাড়াই বিশাল অঙ্কের টাকা ঋণ হিসেবে বিনিয়োগ করা হয়েছে। যেমন, ANM অ্যাগ্রোকেম ফুড প্রাইভেট লিমিটেডের ক্ষেত্রে ২০১৮ সালে ঋণ দেওয়া হয়েছিল ৪ কোটি ২ লক্ষ টাকা। ব্যালান্স শিট তৈরি করা হয়েছিল কোচবিহারের চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টকে দিয়ে। সিবিআই সূত্রে দাবি, প্রভাবশালীদের কাছে গরু পাচারের টাকা নগদে পৌঁছনোর পাশাপাশি, প্রভাবশালীদের সংস্থায় ঋণ হিসেবে বিনিয়োগ করে কালো টাকা সাদা করা হয়েছে।