এবিপি আনন্দে বিস্ফোরক বোলপুরের চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী। "১৪ দিনের ছুটি লিখে দিন, বলেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। বেড রেস্ট লিখে দিতে বলেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। অনুব্রত তৃণমূল সভাপতি, অবশ্যই প্রভাবশালী, উনি বললে না লিখে কি পারি?ওনার বাড়িতে গিয়েছি, হাসপাতাল হলে আলাদা বিষয় ছিল। বোলপুরে থাকি বলেই বেডরেস্ট লিখতে বাধ্য হয়েছিলাম। তৃণমূল জেলা সভাপতি বলেছিলেন, তাই ফেলতে পারিনি।" এপ্রসঙ্গে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী এবং তাঁর বাহিনী যা বলবে তার বাইরে কেউ চলতে পারবে না। সব ধরা পড়বে। আস্তে আস্তে মুখ খুলতে শুরু করেছেন পিজি হাসপাতালের চিকিৎসকরা। আস্তে আস্তে মুখ খুলছেন বোলপুর হাসপাতালের ডাক্তাররা। তাঁরা ভয়ের চোটে এসব কাজ করছেন।"