মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে একশ বিষ নটিক্যাল মাইল দূরে গভীর সাগরে জেগে ওঠা দ্বীপ বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড। এখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই আইল্যান্ড পর্যটকদের জন্য হতে পারে আকর্ষনীয় স্থান। দস্যু দমন, চোরাচালান প্রতিরোধ ও সমুদ্র নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও রাখতে রাখতে পারে দ্বীপটি।
দেড় যুগ আগে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠে বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড। স্বচ্ছ নীল জল বেষ্টিত আইল্যান্ডটিতে পর্যটকদের কাছে টানা মত রয়েছে নানা প্রজাতির পাখি, কচ্ছপ, হাজারো লাল রঙের ছোট শিলা কাঁকড়া ও বৃক্ষরাজি।
দ্বীপটি প্রায় ১০ বর্গকিলোমিটার দীর্ঘ ও পূর্ব-পশ্চিমে ৮ বর্গকিলোমিটার প্রশস্ত। যথাযথ উদ্যোগ নিলে এটি হতে পারে আকর্ষনীয় পর্যটনকেন্দ্র।
দুবলার চর ও হিরণ পয়েন্টের মাঝামাঝি স্থানে হওয়ায় মংলা বন্দরের বাণিজ্যিক জাহাজ মনিটরিং ও দস্যু দমনে দ্বীপটিকে ব্যবহার করা যাবে।
দ্বীপটিকে কাজে লাগানোর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জানানো হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক।