নড়াইলের মধুমতি নদীর সর্বাগ্রাসী রূপে মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে কয়েকটি গ্রাম। মাথা গোজার শেষ আশ্রয় হারিয়ে মানবেতন জীবনযাপন করছেন ভাঙ্গন পিড়ীত এলাকার মানুষ। কয়েক বছর ধরে ভাঙন অব্যাহত থাকলেও প্রতিরোধে কোন উদ্যোগ না নেয়ার অভিযোগ ওঠেছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বিরুদ্ধে।
প্রতি বছরই ভাঙ্গনের শিকার হয় মধুমতি নদীর কোল ঘেষা লোহাগড়া উপজেলার শিয়রবর, রামকান্তপুর ও আজমপুর গ্রাম। এ বছরও নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ শতাধিক স্থাপনা।
এসব গ্রামবাসীর ভাগ্য ফেরাতে নেই কোন উদ্যোগ। তাদের দাবি দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়ার।
ভাঙ্গন বন্ধে সহসাই ব্যবস্থা নেয়ার কোন সুযোগ নেই বলে জানালেন জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী।