দাফনের ১০দিন পর পুনঃময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্রী সোহাগী জাহান তনুর মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। পরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়। এরআগে, তনু হত্যার প্রাথমিক রিপোর্ট সিআইডির কাছে পৌঁছে।
ডিএনএ পরীক্ষা, সুরতহাল প্রস্তুতসহ পুনরায় ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় নিহত সোহাগী জাহান তনুর মরদেহ মুরাদনগরের পারিবারিক কবর থেকে উত্তোলন করা হয়।
২৯ মার্চ মামলার তদন্তভার ডিবি থেকে সিআইডিতে হস্তান্তরের পর হত্যার প্রাথমিক রিপোর্ট উল্লেখ করা হয়, তনুকে শ্লীতাহানির পর হত্যা করা হয়।
এদিকে,তনু হত্যার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে রাজধানী ঢাকা ও কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে।
তনু হত্যার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ ও প্রশাসনকে সব ধরনের সহযোগীতা করছে সেনাবাহিনী; এমন বিবৃতি দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর। মঙ্গলবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয় কিছু স্বার্থান্বেষী মহল সেনাবাহিনী সম্পর্কে অনুমাননির্ভর বক্তব্য প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে।
গত ২০ মার্চ রাতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের অলিপুর এলাকার কালা ট্যাংকি সংলগ্ন জঙ্গল থেকে কলেজ ছাত্রী তনুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।