‘লাইভ পার্চিং’ পদ্ধতিতে ধইঞ্চা চাষ করে সফলতা পেয়েছে নীলফামারী কৃষকরা। ক্ষেতের পোকামাকড় দমন করে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি, রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার কমিয়েছে এ গাছ।
আফ্রিকান জাতের এসব ধইঞ্চা গাছের শিকড়, কান্ড এবং পাতার নিচে ছোট ছোট দানার মতো গঠন তৈরি হয়। এগুলোকে নডিউল বলা হয়। ধইঞ্চা গাছ বাতাসের নাইট্রোজেন সংগ্রহ করে এসব নডিউলে জমা রাখে। এজন্য ধইঞ্চা গাছ মাটিতে মিশিয়ে দিলে সেই জমিতে ইউরিয়া সারের অভাব দূর হয়।
চলতি রোপা আমন মৌসুমে জেলায় ১ লাখ ১২ হাজার ১৯৫ হেক্টর জমিতে আবাদ হলেও পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার হয়েছে ৪১ হাজার ৭৯০ হেক্টর জমিতে। এরমধ্যে নীলফামারী সদর উপজেলার ২৮ হাজার ৪ হেক্টর জমিতে ব্যবহার করা হয়েছে পার্চিং পদ্ধতি।
জেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, জৈবসার মাটির প্রাণ। জমি পতিত না রেখে ধইঞ্চার আবাদ করার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।
03-08-2014
https://youtu.be/HoBy94ptdIw
3-8-2014